আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। রিয়েলমির পক্ষ থেকে বাজারে নতুন একটি মোবাইল ফোন বাংলাদেশে পাওয়া যাচ্ছে যার মডেল নাম্বারটি হল realme narzo 60। আজকের এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত জানতে পারবেন এই মোবাইল ফোন সম্পর্কে।
আমাদের আরও আর্টিকেল পড়ুন
Realme narzo 60 মোবাইল ফোনের মধ্যে স্পেসিফিকেশন হিসাবে কি কি পাবেন, দাম হিসাবে কিনবেন কিনা, মোবাইল ফোনটি কাদের জন্য কেমন হবে ইত্যাদি জানার জন্য মনোযোগ দিয়ে সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়ুন।
Realme narzo 60 এর দাম কত টাকা
বাংলাদেশের মার্কেটে এই মুহূর্তে আনঅফিসিয়ালি realme নার্য ৬০ পাওয়া যাচ্ছে দুইটি ভেরিয়েন্টে। ৮ জিবি র্যাম এবং ১২৮ gb রম এর ভেরিয়েন্ট এর দাম ২২ হাজার থেকে ২৪ হাজার টাকা বিভিন্ন স্থান ভেদে। এবং ৮ জিবি র্যাম ও ২৫৬ জিবি রম এর ভেরিয়েন্ট এর দাম ২৫,০০০ থেকে ২৭,০০০ টাকা বিভিন্ন স্থানে।
Realme narzo 60 full review in Bangla
Realme narzo 60 এর আউটলুক ও ডিজাইন কেমন
Realme narzo 60 মোবাইলটির দুইটা কালার ভেটিয়েন্ট রয়েছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে কসমিক ব্ল্যাক এবং আরেকটির নাম মার্স অরেঞ্জ। এই মোবাইল ফোনটি পলি কার্বনেট দিয়ে তৈরি।
এর পেছনে আছে খুবই চমৎকার দেখতে এক ধরনের টেকচার এর ফিনিস । যেটা সূর্যের আলোতে খুবই সুন্দর দেখা যায়। রিয়েমির এই মোবাইল ফোনটি খুবই স্টাইলিশ।
এটিকে সিঙ্গেল হ্যান্ড এ খুব ভালোভাবেই ব্যবহার করা যায়। কোন ধরনের কোন অসুবিধা তে পড়তে হয় না। এছাড়া যাদের হাত ছোট তারা আরো বেশি ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। এটিকে এক কথায় একটি কম্প্যাক্ট মোবাইল ফোন বলা যেতে পারে।
মোবাইলটির নিচের দিকে রয়েছে প্রাইমারি একটি মাইক্রোফোন, একটি টাইপ সি চার্জিং পোর্ট ,একটি ৩.৫ মিলিমিটার হেডফোন জ্যাকের পোর্ট এবং প্রাইমারি স্পিকার। উপরের দিকে আছে একটি সেকেন্ডারি নয়েজ ক্যান্সলেশন মাইক্রোফোন।
মোবাইলটির বাম দিকে আপনারা পাবেন সিম কার্ড ট্রে। realme এখানে ব্যবহার করেছে একটি হাইব্রিড সিম স্লট। ফলে এখানে আপনারা একই সাথে সর্বোচ্চ দুইটি সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন অথবা একটি সিম কার্ড এবং একটি মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন।
মোবাইলটির ডান দিকে আপনারা পাবেন ভলিউম বাটন এবং পাওয়ার বাটন। পাওয়ার বাটন এবং ভলিউম বাটনের পজিশন আমাদের কাছে ঠিকঠাক মতোই লেগেছে। এছাড়া ডিসপ্লেটিতে আছে পাঞ্চ হোল স্টাইলের একটি ক্যামেরা।
এই মোবাইলটির ওজন প্রায় ১৮২ গ্রাম। এবং এখানে থিকনেস রয়েছে ৭.৯৮ মিলিমিটার। আকার আকৃতির কথা বিবেচনা করলে এটি বেশ ছোট একটি মোবাইল ফোন। দাম অনুযায়ী এর চিন ও বেযেল এরিয়া ঠিক আছে।
Realme narzo 60 এর ডিসপ্লে কেমন
Realme narzo 60 তে ব্যবহার করা হয়েছে ৬.৪৩ ইঞ্চি সাইজের একটি স্ট্যান্ডার্ড সাইজের ডিসপ্লে। এই ডিসপ্লেটিতে প্রটেকশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ফাইভ এর প্রটেকশন। ডিসপ্লেটির রেজুলেশন হলো ফুল এইচডি প্লাস।
এবং এখানে আরও রয়েছে 90 হার্জ রিফ্রেশ রেট এর সাপোর্ট । ডিসপ্লেটির পিক্সেল ডেন্সিটি ৪০৯ পিপিআই। ডিসপ্লে টি তে ব্রাইটনেস যথেষ্ট ভালো রয়েছে। আউটডোরে সূর্যের আলোতে ব্যবহার করার সময় কোন ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না।
Realme narzo 60 এর ক্যামেরা কোয়ালিটি কেমন
realme narzo 60 এর পেছনে ব্যবহার করা হয়েছে ডুয়েল ক্যামেরা সেটআপ। এখানে মেইন সেন্সর টি হচ্ছে 64 মেগাপিক্সেলের f1.8 অ্যাপাচার এর একটি ক্যামেরা। এখানে ব্যবহার করা সেন্সরটি হচ্ছে অমনিভিশন 64বি । অন্য ক্যামেরাটি হল ২ মেগাপিক্সেলের একটি f 2.4 অ্যাপাচার এর ডেপথ সেন্সর ক্যামেরা।
মেইন ক্যামেরাটি দিয়ে ছবি তোলার সময় দিনের আলোতে খুবই ভালো ছবি পাওয়া যাচ্ছিলো। অবজেক্ট গুলো কে খুব ভালোভাবে ফোকাস করতে পারে এবং এখানে ছবিগুলোকে অনেক ভাব্রেন্ট লাগে। কালার ডিটেইলস খুবই ভালো মানের।
পোট্রেট মোডের ছবিগুলোতে খুব ভালোভাবেই এজ গুলো ডিটেক্ট করতে পারে এবং এখানেও ডায়নামিক রেঞ্জ ভালোভাবে ধরে রাখতে পারে। ছবিগুলোকে জুম করলেও খুব ভালো শার্পনেস পাওয়া যায়।
ফ্রন্টে ব্যবহার করা হয়েছে 16 মেগাপিক্সেলের f 2.45 অ্যাপাচারের একটি সেলফি শুটার। সেলফি ক্যামেরাতেও খুব ভালোভাবেই ডায়নামিক রেঞ্জ কাজ করে এবং ছবিগুলোকে অনেক সুন্দর কালার টোন দিতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া রেডি ছবি উঠে বলা চলে ফলে এর সেলফি ক্যামেরার পারফরমেন্স সকলেরই পছন্দ হবে।
পিছনের ক্যামেরাটি দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করা যায় সর্বোচ্চ 1080 পিক্সেলের 30 fps দিয়ে। ভিডিও কোয়ালিটি ভালোই বলা চলে। তবে এখানে আরও বেশি ফ্রেমে রেকর্ড করতে পারলে বেশি ভালো লাগতো।
Realme narzo 60 এর পারফরমেন্স কেমন
রিয়েলমি এখানে ব্যবহার করেছে ডাইমেন্সিটি 6020 প্রসেসর। এটি একটি অক্টা কোর এর প্রসেসর এবং এর ট্রানজিস্টর সাইজ মাত্র ৭ ন্যানো মিটার। জিপিইউ হিসাবে এখানে আছে mali g57।
এই মোবাইলটি দিয়ে pubg খেলা যায় সর্বোচ্চ হাই গ্রাফিক্স দিয়ে এবং ফ্রেমরেট হাই দিয়ে। এই সেটিং এ গেমটিকে খুব ভালোভাবেই খেলা যায় খুব একটা ল্যাগের দেখা পাওয়া যায় না। গ্রাফিক্স সেটিং কমিয়ে নিলে সে ক্ষেত্রে আপনি আল্ট্রা ফ্রেম রেট দিয়ে খেলতে পারবেন। এই মোবাইলটির গেমিং পারফরম্যান্স পাবজি তে আপনাকে সন্তুষ্ট করবে বলে মনে করি।
কল অফ ডিউটি এখানে খেলা যায় মিডিয়াম গ্রাফিক্স সেটিং এ হাই ফ্রেম রেট দিয়ে। খুব বেশি ভালো গ্রাফিক্স সেটিং পাওয়া না গেলেও কল অফ ডিউটি এর পারফরমেন্স খুবই স্মুথ ভাবে চলেছে। কল অফ ডিউটি খেলে খুবই এনজয় করবেন।
ই-ফুটবল যারা খেলেন তারা সর্বোচ্চ গ্রাফিক্স দিয়ে গেমটিকে ভালোভাবে খেলতে পারবেন। খুব ভালো কালার প্রোডাকশন দেখতে পারবেন এবং এই গেমটি খেলেও আপনারা অনেক বেশি এনজয় করতে পারবেন। ফ্রী ফায়ার এখানে সর্বোচ্চ সেটিংয়ে আমরা খেলে দেখেছি স্যাডো অন করে খুবই ভালো পারফরম্যান্স পাওয়া গিয়েছে। কোন ধরনের কোন রকমের সমস্যায় পড়তে হয়নি খুবই চমৎকার পারফরম্যান্স পাবেন।
আসফাল্ট নাইন যারা খেলেন তারা খুবই বাটার স্মুথ পারফরম্যান্স পাবেন এবং গ্রাফিক্স কোয়ালিটি খুবই ভালো পাবেন। অন্যান্য যত ছোটখাটো গেম আছে সবগুলো খুবই চমৎকারভাবে খেলতে পারবেন।
দৈনন্দিন যতরকমের আমরা কাজ মোবাইল ফোন দিয়ে করে থাকি যেমন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার, কল করা মাল্টি টাস্কিং করা ইত্যাদি খুব ভালোভাবেই এই মোবাইল ফোনটি দিয়ে করা যায়। দৈনন্দিন কাজগুলোতে আপনাকে খুব ভালো সাপোর্ট দিতে পারবে।
রেম ম্যানেজমেন্ট ভালো থাকাতে ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেকগুলো অ্যাপস নিয়ে কাজ করতে পারবেন এবং এখানে কোন অ্যাপ করে ক্রাশ করে এ ধরনের কোন সমস্যা নেই।
Realme narzo 60 এর ব্যাটারি কত
Realme narzo 60 তে ব্যবহার করা হয়েছে 5000 মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বিশাল আকারের একটি ব্যাটারি। এবং এখানে রয়েছে ৩৩ ওয়াট এর ফাস্ট চার্জিং এর সাপোর্ট।
৩৩ ওয়াট এর চার্জার দিয়ে মোবাইলটিকে ফুল চার্জ করতে প্রায় ১ ঘন্টার সামান্য কিছু সময় বেশি লাগছিলো। একবার ফুল চার্জ করার পর এই ফোনে নরমাল ইউজ করে ব্যাটারি ব্যাকাপ পাওয়া গিয়েছে প্রায় দেড় দিনেরও বেশি।
এবং একটানা হেভি ইউজ করে অর্থাৎ টানা গেম খেলে, হেভি মাল্টি টাস্কিং করে, ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া যায় প্রায় ৬ থেকে ৭ ঘন্টার মত।
Realme narzo 60 এর অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য
১। মোবাইলটির বক্সের সাথে আপনারা পেয়ে যাবেন মোবাইল ফোনটির সাথে সাথে একটি তেত্রিশ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার ,একটি টাইপ সি ইউ এস বি চার্জিং কেবল, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এবং একটি ব্যাক কভার ও একটি সিম কার্ড ইজেক্টর পিন।
২। Realme এর এই মডেলটি তে ফাইভ জি সাপোর্ট করে এবং এর পাশাপাশি ব্লুটুথ 5.3 এর সাপোর্ট রয়েছে। এখানে ডুয়েল ব্যান্ড ওয়াইফাই ২.৪ গিগা হার্জ এবং 5 গিগা হার্জ উভয়টি সাপোর্ট করে।
৩। এর ডিসপ্লে তে ওয়াইড ভাইন এল ওয়ান এর সাপোর্ট রয়েছে ফলে বিভিন্ন ওটিটি প্লাটফর্মে আপনারা ফুল এইচডি তে ভিডিও দেখতে পারবেন।
৪। এই মোবাইল ফোনটিতে ইউএফএস টু পয়েন্ট টু ক্যাটাগরি স্টোরেজ ব্যবহার করা হয়েছে ফলে আপনারা ডাটা ট্রান্সফার করতে গেলে এক্সট্রা স্পীড খেয়াল করবেন।
৫। এখানে ক্যামেরা টু এপিআই এর প্রোপার সাপোর্ট রয়েছে তাই আপনারা চাইলে এখানে ভবিষ্যতে ম্যানুয়েল ক্যামেরা অথবা জি-ক্যাম ব্যবহার করতে পারবেন।
৬। মোবাইল ফোনের স্পিকার পারফরমেন্স দাম অনুযায়ী খুবই ভালো। ফুল ভলিয়ামে আমরা খুব একটা সমস্যায় পড়িনি। স্পিকার এর বেইজ কোয়ালিটি যথেষ্ট ভালো রয়েছে। মিডিয়া দেখে ভালই উপভোগ করতে পারবেন।
৭। সিকিউরিটি সেকশনে এখানে রয়েছে ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। ফিঙ্গারপ্রিন্টের পজিশন ঠিকঠাক জায়গা মতই আছে। ফিঙ্গারপ্রিন্টের স্পিড এবং একুরেসি ঠিকঠাক ছিল। এছাড়াও এখানে রয়েছে ফেস আনলক সাপোর্ট।
Realme narzo 60 যে কারণে কিনতে পারেন
Realme নার্যো সিক্সটি মোবাইল ফোনটিতে খুবই চমৎকার ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই মোবাইলটির ডিসপ্লে আপনার খুবই ভালো লাগবে পাশাপাশি এখানে 180 হার্জ টাচ স্যাম্পলিং রেট রয়েছে এবং ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সাপোর্টেড ডিসপ্লে রয়েছে যা আপনাকে স্ক্রল করার সময় খুবই স্মুথনেসের ফিল দেবে।
মোবাইল ফোনটির ব্যাটারি ব্যাকআপ খুবই অসাধারণ। এখানে খুব ভালো ভাবে অবশ্যই সফটওয়্যার গুলোকে অপটিমাইজ করা হয়েছে। এখানে পাশাপাশি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করা হয়েছে লেটেস্ট ১৩ এবং realme ui 4 রয়েছে। তাই আশা করা যায় এখানে আরো দুইটি মেজর অ্যান্ড্রয়েড আপডেট পাওয়া যাবে।
ক্যামেরা কোয়ালিটি মোবাইলটির খুবই ভালো। ছবিগুলো খুবই ভালো লাগবে সকলের পাশাপাশি ফ্রন্ট ক্যামেরাটিও ভালোভাবে ছবি তুলতে পারে। এই মোবাইলটি খুবই হ্যান্ডি একটি মোবাইল ফোন। এছাড়া এখানে ফাইভ জি সাপোর্ট রয়েছে।
তাই যারা ভালো ডিসপ্লের একটি মোবাইল ফোন,ভালো ব্যাটারি ব্যাকআপ চাচ্ছেন, ভালো মানের ক্যামেরা চাচ্ছেন এবং আপনি মোটামুটি ভাবে গেম খেলে থাকেন ,ভালো পারফরম্যান্স লাগবে তাহলে এই মোবাইল ফোনটিকে পছন্দ করতে পারেন।
এছাড়া আপনি যদি স্টাইলিশ ফোন কিনবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং মোবাইলটিকে কম্প্যাক্ট হতে হবে, দেখতে সুন্দর হতে হবে তাহলে এটি আপনার চাহিদাকে পূরণ করবে বলে মনে করছি।
Realme narzo 60 যে কারণে হয়তো আপনি কিনবেন না
এই মোবাইলটিতে কোন রকমের কোন ধরনের আল্ট্রা ওয়াইড ক্যামেরার ব্যবহার করা হয়নি। যারা আল্ট্রা ওয়াইড ক্যামেরা ব্যবহার করেন তারা এই মোবাইল ফোনটি কে কিনবেন না। মোবাইলটির দাম বিবেচনায় এখানে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট এর সাপোর্ট থাকা উচিত ছিল।
মোবাইলটি বাংলাদেশের মার্কেটে রিসেন্টলি এসেছে তাই দাম কিছুটা বেশি। আপনারা যদি কিছুদিন অপেক্ষা করেন তাহলে এর দাম আশা করা যায় সামান্য কমে পাওয়া যাবে।
এখানে সব থেকে বড় অসুবিধা হলো এখানে ব্যবহার করা হয়েছে হাইব্রিড সিম কার্ড স্লট। এর জন্য আপনাকে হয় একটি সিম কার্ড এবং একটি মেমোরি কার্ড অথবা দুইটি সিম কার্ড ব্যবহার করতে হবে। এখানে অবশ্যই ত্রিপল কার্ড স্লট থাকলে সুবিধা বেশি হতো।
এখানকার ভিডিও কোয়ালিটিতে ওআইএস থাকা উচিত ছিল। তাহলে ভিডিও কোয়ালিটি অবশ্যই আরো বেশি দুর্দান্ত হত। অন্যথায় আপনাকে শক্ত হাতে ভিডিও করতে হবে।
সর্বশেষ মন্তব্য
আজকের এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে আনঅফিসিয়াল ভাবে বাংলাদেশ মার্কেটে নতুন আসা একটি মোবাইল ফোন রিয়েলমি নার্য সিক্সটি নিয়ে। মোবাইলটি কিনবেন কিনা সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে পুরো পোস্ট টি আবারো পড়ুন।
বাজারে গিয়ে নিজ হাতে মোবাইলটি হাতে নিন এবং ভালোভাবে খেয়াল করে দেখবেন যে মোবাইল ফোনটি আপনার চাহিদা গুলোকে ঠিকঠাকমতো পূরণ করতে পারছে কিনা। যদি পারে তাহলে আপনি চোখ বন্ধ করে মোবাইলটিকে নিয়ে নিতে পারেন আর যদি না পারে তাহলে আপনার জন্য আরো অনেক অপশন রয়েছে সেগুলোকে অবশ্যই প্রাধান্য দিতে পারেন।
এই রকমের আরো আর্টিকেল পাওয়ার জন্য আমাদেরকে নিয়মিতভাবে ভিজিট করুন। আমাদের পোষ্টগুলিকে কেমন লাগছে তা জানানোর জন্য কমেন্ট করতে পারেন।