আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। রেডমি ইলেভেন সিরিজ এর পক্ষ থেকে নোট ইলেভেন এস মডেলটি অন্যতম একটি মিড রেঞ্জের ফোন। এই ফোন সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
শাওমি রেডমি নোট ১১এস মোবাইল ফোনটি দাম বিবেচনায় কিনবেন কিনা, এখানে স্পেসিফিকেশন হিসেবে কি কি আছে, মোবাইলটির ভালো দিক কি ,খারাপ দিক কি ইত্যাদি জানার জন্য মনোযোগ দিয়ে পড়ুন সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি ।
ভিডিওতে দেখুন redmi note 11s এর রিভিউ
redmi note 11 s এর প্রাইস কত
redmi note 11 s মোবাইল ফোন বাংলাদেশের মার্কেটে অফিসিয়াল ভাবে দুইটি ভেরিয়েন্টে পাওয়া যায়। এর ৬ জিবি র্যাম ও ১২৮ জিবি রম এর দাম ২৭,৯৯৯ টাকা। এবং ৮ জিবি র্যাম ও ১২৮ জিবি রম এর দাম ২৯,৯৯৯ টাকা।
আমাদের আরও আর্টিকেল
redmi note 11 s এর লুকিং ও ডিজাইন কেমন
redmi note 11 s মোবাইলটি সবমিলিয়ে তিনটি কালারে পাওয়া যায়। এর কালার ভেরিয়েন্ট গুলোর নাম যথাক্রমে Graphite Gray, Pearl White ও Twilight Blue।
মোবাইলটির ব্যাকপ্যানেলের মধ্যে এক ধরনের টেক্সচার ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে এখানে খুব বেশি ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর দাগ পড়ে না এবং এখানে স্ক্রাচ তুলনামূলকভাবে কম পড়বে।
শাওমির এই মডেলের মোবাইলটির নিচের দিকে থাকছে প্রাইমারি মাইক্রোফোন, ইউএসবি টাইপ সি চার্জিং পোর্ট ও একটি স্পিকার গ্রিল। উপরের দিকে থাকছে ৩.৫ মিলিমিটারের হেডফোন জ্যাকের পোর্ট, সেকেন্ডারি নয়েজ ক্যানসেলেশন মাইক্রোফোন,সেকেন্ডারি একটি স্পিকার গ্রিল এবং আইআর ব্লাস্টার।
বামদিকে আছে সিম কার্ডের ট্রে। এখানে আপনারা দুইটি সিম কার্ডের পাশাপাশি একটি এক্সটার্নাল মেমোরি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। ডানদিকে পাবেন ভলিউম বাটন এবং পাওয়ার বাটন।
পাওয়ার বাটনটিতে ইমপ্লিমেন্ট করা হয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর। ফিঙ্গার প্রিন্টি খুবই ফাস্ট কাজ করতে পারে। কাজ করার সাথে সাথেই কোন রকমের এনিমেশন দিলে ছাড়াই ভাবে মোবাইলটির লক খুলে ফেলতে পারে।
এই মোবাইলটির ওজন প্রায় ১৭৯ গ্রাম। এবং এর থিকনেস ৮.০৯ মিলিমিটার। ওজন কম হওয়াতে মোবাইল ফোনটিকে অনেক হালকা এবং কম্প্যাক্ট মনে হবে। এবং একহাতে খুব সহজেই এটিকে ব্যবহার করা যায়।
redmi note 11 s এর ডিসপ্লে কেমন
শাওমি রেডমি নোট ইলেভেন এস এর মধ্যে ডিসপ্লে হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ৬.৪৩ ইঞ্চি সাইজের একটি সুন্দর ডিসপ্লে। ডিসপ্লেটির সাইজ একদম স্ট্যান্ডার্ড সাইজের লাগছে আমাদের কাছে।
এটি একটি অ্যামোলেড ডিসপ্লে এবং ডিসপ্লেটির রেজুলেশন ফুল এইচ ডি প্লাস। এখানে পিক্সেলের ডেনসিটি হলো ৪০৯ পিপিআই। এছাড়াও এখানে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে।
ডিসপ্লেটিতে প্রটেকশন হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ এর প্রটেকশন। এবং এখানে সর্বোচ্চ ১০০০ নিটস পর্যন্ত পিক ব্রাইটনেস রয়েছে।
ফলে বাইরে সূর্যের আলোতে ব্যবহার করতে কোনো ধরনের কোনো সমস্যা হয় নি। ডিস্পেলে টি খুবই ভাইব্রেন্ট লাগবে দেখতে। এটি অ্যামোলেড হওয়াতে খুবই ভালো কালার দেখায়। কালার বুস্ট করে ফলে ভিডিও কনটেন্ট বা গেমিং করে খুবই ভালো লাগবে।
redmi note 11 s এর পারফরমেন্স কেমন
Redmi নোট 11s এর মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে আছে অ্যান্ড্রয়েড ১১। এবং এতে ইউ আই হিসাবে আছে শাওমির কাস্টম ইউ আই MIUI 13।
প্রসেসর হিসাবে এখানে পাবেন Mediatek Helio G96। এটি একটি অক্টা কোরের প্রসেসর এবং প্রসেসরটির ট্রানজিস্টর সাইজ ১২ ন্যানো মিটার। মিডিয়াটেকের এই প্রসেসরটি সর্বোচ্চ ২.০৫ গিগা হার্জ গতিতে কাজ করতে পারে।
Gpu হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে Mali-G57 MC2। মোবাইলটির রেগুলার দৈনন্দিন পারফরমেন্স খুবই চমৎকার ছিলো। ব্যাকগ্রাউন্ড এ অনেকগুলো অ্যাপ নিয়ে খুব সহজেই কাজ করা যায়।
১৮০ হার্জ টাচ স্যাম্পলিং রেটের কারণে এর ডিসপ্লে টিও অনেক স্মুথ মনে হবে। পাশাপাশি ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট আমাদের কে খুবই স্মুথ এক্সপেরিয়েন্স দিতে পেরেছে।
গেমিং এর বেলায় এই ফোনটি দিয়ে খুব ভালোভাবেই গেমিং করতে পারবেন। মিড রেঞ্জে প্রসেসরটি মিডিয়াটেকের হলেও পারফরমেন্স সেকশনে আমাদের কে হতাশ করে নাই।
2D সকল গেম খুব ভালোভাবে খেলা যাবে। পাবজী আপনারা সর্বোচ্চ এইচ ডি গ্রাফিক্স সেটিং এ খেলতে পারবেন। এইচ ডি গ্রাফিক্স সেটিং এর সাথে ফ্রেম রেট দিতে পারবেন হাই পর্যন্ত। তবে গ্রাফিক্স একটি কমিয়ে দিলে ফ্রেম রেট আল্ট্রা পাওয়া যায় ।
তখন ৪০ এফ পি এস এ মোটামুটি ভাবে স্মুথ গেমপ্লে করা যায়। আমরা পাবজিতে ভালোই পারফরমেন্স পেয়েছি। একটানা অনেকক্ষণ খেললে ফোনটি যখন গরম হয়ে যায় তখন ল্যাগ খেয়াল করতে পারেন।
এছাড়া একদম অ্যাকশন মোমেন্ট এ টুক টাক কিছু ফ্রেম ড্রপ চোখে পড়তে পারে। ফ্রি ফায়ার হাইয়েস্ট সেটিং এ খেলা যায়। ফ্রি ফায়ার গেম খেলে কোনো ধরনের সমস্যা পাওয়া যায় না।
কল অফ ডিউটি আরও বেশি ভালোভাবে খেলা যায় তুলনমূলকভাবে বেশি অপটিমাইজড হওয়াতে। আসফালট ৯ গেমটিও খুব ভালোভাবে খেলতে পারবেন।
ই-ফুটবল যারা খেলেন তারা ৬০ fps এ হাই সেটিং দিয়েও ভালোভাবে খেলতে পারবেন।
redmi note 11 s এর ক্যামেরা কেমন
Redmi নোট 11s এর মধ্যে ব্যাক প্যানেলে আছে কোয়াড ক্যামেরা সেট আপ। এখানে মেইন ক্যামেরার রেজ্যুলেশন ১০৮ মেগাপিক্সেলের। এটি স্যামসাং এর HM2 সেন্সর।
এর অ্যাপাচার f 1.9 । আল্ট্রা ওয়াইড ক্যামেরাটি f 2.2 অ্যাপাচারের ৮ মেগাপিক্সেলের। অন্য দুইটি ক্যামেরার উভয়টি f 2.4 অ্যাপাচারের একটি ২ মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো সেন্সর এবং ২ মেগাপিক্সেলের ডেপথ সেন্সর।
এবং সামনে সেলফি শুটার হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে f 2.4 অ্যাপাচারের ১৬ মেগাপিক্সেলের একটি সেন্সর। পিছনের মেইন ক্যামেরার ছবিগুলো খুব ভালো ভাবে ফোকাস করে অনেক সুন্দর ছবি তোলা যায়।
পোট্রেট মোডের ছবিগুলো অত্যন্ত ভালো লাগবে। ব্যাক গ্রাউন্ড খুব ভালোভাবে ব্লার করে ফেলতে পারে এবং এজ ডিটেকশন ছিল ভালো। কিন্তু, ছবিগুলোকে জুম করলে সেখানে ডিটেইল কম বলে মনে হয়েছে।
ডিটেইল ভালো না হলেও ছবিগুলো অনেক ভাইব্রেন্ট। আল্ট্রা ওয়াইড এর ছবিগুলোকে কিছুটা কালারফুল মনে হবে। নাইট মোড দিয়ে ছবি তুললে রাতে ভালো ছবি আসে। সামনের ক্যামেরার ছবিগুলোকেও সকলের কাছে আশা করি ভালোই লাগবে।
পিছনের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করা যায় সর্বোচ্চ 1080 পিক্সেলের 30 fps দিয়ে। এখানে 4k ভিডিও রেকর্ড করা যায় না। ভিডিও ক্যামেরা উভয় ক্যামেরাতেই ভালো লাগবে সকলের।
ভিডিও তে EIS থাকায় নরমালি ভালো ভাবে শুট করা যায়। যারা ভিডিও করেন তারা খুশি থাকবেন এর ক্যামেরার ভিডিও পারফরমেন্স নিয়ে।
redmi note 11 s এর ব্যাটারি কত
redmi note 11 s এ ব্যবহার করা হয়েছে 5000 মিলি অ্যাম্পিয়ার এর বড় ব্যাটারি। এটি লিথিয়াম পলিমার নন রিমুভেবল ব্যাটারি। সাথে থাকছে বক্সের মধ্যে ৩৩ ওয়াট এর ফাস্ট চার্জার।
এই ফাস্ট চার্জারটি দিয়ে মোবাইল টিকে চার্জ করতে প্রায় ১ ঘন্টার সামান্য কিছু সময় বেশি লাগছিল। একবার ফুল চার্জ করার পরে মোবাইল ফোনটি দিয়ে আমরা ব্যাটারি ব্যাকআপ পেয়েছি প্রায় দেড় দিনের মত সাধারণ ব্যবহার করে।
আর একটানা হেভি ইউজ করে কিংবা গেম খেলে ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া গেছে প্রায় সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টার মত।
redmi note 11 s এর অন্যান্য বৈশিষ্ট্য
১। শাওমি এখানে ডুয়েল স্পিকার ব্যবহার করেছে। ফলে স্পিকার পারফরমেন্স ভালো লাগবে।
২। এখানে ডুয়েল ব্যান্ড ওয়াইফাই সাপোর্ট করে।
৩। আই আর ব্লাস্টার থাকাতে আপনারা পকেটে রিমোট নিয়ে ঘোরার মত সুবিধা পাবেন। অর্থাৎ যেকোনো জায়গায় আপনি রিমোট অ্যাপ ব্যবহার করে রিমোট এর কাজ চালাতে পারবেন।
৪। এক্সটার্নাল মেমোরি কার্ড সর্বোচ্চ ১ টেরাবাইট পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে।
৫। শাওমি রেডমি নোট 11s এর বক্সের ভেতর আপনারা পেয়ে যাবেন মোবাইলের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস, টাইপ সি ইউএসবি চার্জিং ক্যাবল, ৩৩ ওয়াট এর ফাস্ট চার্জার, সিম ইজেক্টর পিন এবং একটি ব্যাক কভার।
৬। এখানে বেসিক সেন্সর গুলার সাথে আরো আছে ফিজিকাল জাইরস্কপ সেন্সর। ফলে যারা গেম খেলেন তাদেরকে এক্সট্রা বেনিফিট দিবে নিঃসন্দেহে। এছাড়াও আছে ইলেকট্রনিক কম্পাস।
৭। শাওমির এই মডেল টিকে ডুয়েল ফোরজি সাপোর্ট করে। এখানে ওটিজি এবং এনএফসির সাপোর্টও থাকছে।
৮। ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর পাশাপাশি সিকিউরিটি হিসাবে ফেস আনলক সুবিধা পাবেন। এটিও ভালো লাইটিং কন্ডিশনে খুব দ্রুত ও স্মুথভাবে কাজ করতে পারে।
৯। র্যাম এর টাইপ হলো LPDDR4x এবং এখানে স্টোরেজ হিসাবে পাবেন ইউএফএস 2.2 ক্যাটাগরির স্টোরেজ। ইউএফএস স্টোরেজের কারণে ডাটা ট্রান্সফার করতে গেলে অতিরিক্ত স্পীড পাবেন। এতে করে ফোনের ওভারঅল পারফরমেন্স বুস্ট করবে।
১০। শাওমির এই মোবাইলে আরো আছে IP53 রেটিং। এর ফলে টুক টাক পানির স্পর্শে ফোনটি নিরাপদ থাকবে এবং ধুলাবালি তেমন ভাবে ঢুকতে পারবে না।
১১। শাওমি redmi note 11 s মডেলটি তে Z-axis linear motor ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে খুবই ভালো হেপটিক ফিডব্যাক পাওয়া যায়।
redmi note 11 s যে কারনে কিনবেন
শাওমি এই মোবাইলে দিয়েছে ভালো মানের একটি অ্যামোলেড ডিসপ্লে। ভালো ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া যায় সাথে আছে ফাস্ট চার্জার। এর ক্যামেরাটি এই প্রাইস পয়েন্ট থেকে অন্যতম একটি সেরা ক্যামেরা।
যারা মিড রেঞ্জের এই রকম বাজেট থেকে মোটামুটি গেম খেলেন, ফটোগ্রাফি করেন, ভালো ডিসপ্লে চান এবং কমপ্যাক্ট খুবি হ্যান্ডি একটি স্মার্টফোন কেনার কথা ভাবছেন তাদের জন্য একটি একটি ভালো চয়েজ হতে পারে।
redmi note 11 s যে কারনে কিনবেন না
এই মোবাইলের মধ্যে ব্যাক প্যানেলে প্লাস্টিক দেওয়া হয়েছে। এত টাকার একটি ফোনে এখনও সস্তার প্লাস্টিক কেনো দেওয়া হয় টা অবশ্যই প্রশ্নবিদ্ধ বিষয়। এখানে অবশ্যই ভালো কোয়ালিটির গ্লাস দেওয়া উচিত ছিল।
Xioami এখানে যে প্রসেসরটি ব্যবহার করেছে আমরা এই এই প্রসেসরকে এর থেকে আরো কম দামী ফোনেও ব্যবহার হতে দেখা যায়। গেমিং করার জন্য সত্যি বলতে এখনও কোয়ালকম এর প্রসেসর বিশ্বস্ত। মালির gpu থেকে adreno gpu অনেক এগিয়ে।
এজন্য শাওমি এখানে কোয়ালকম এর কোনো প্রসেসর চাইলে দিতে পারতো। তাহলে হয়তো আরো ভালো পারফরমেন্স পাওয়া যেতো। এখানে অ্যামোলেড ডিসপ্লে থাকা সত্বেও ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গার প্রিন্ট দেওয়া হয় নি। যা প্রযুক্তির ডাউনগ্রেড বলা চলে।
সর্বোপরি, এই মডেলের ফোনের দাম একটু বেশিই মনে হয়েছে। এই বাজেট এ প্রতিযোগিতা করার মত আরো অনেক ফোন বাজারে আছে । যেগুলোর কোনটি করে এর থেকেও ভালো কিছু অফার করতে পারে।
তাই দাম সামান্য কম থাকলে এটি অবশ্যই বাজেট বিবেচনায় বেস্ট হতো। তাই দাম সামান্য বেশি থাকায় এটিকে অনেকেই হয়তো কিনবেন না।
এছাড়াও এখানে কোন 5g processor দিলে খুবই সুবিধা পাওয়া যেত। প্রায় ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ফোন কেনার পর যদি সেটি ফোরজি থাকে তাহলে তা মেনে নেওয়া কিছুটা কষ্টকর অন্তত এই সময়।
সর্বশেষ মন্তব্য
আজকের এই পোস্টে Xiaomi Redmi note 11s নিয়ে বিস্তারিত অনেক কিছুই আলোচনা করা হয়েছে। কোনো ধরনের অসঙ্গতি থাকলে আমাদেরকে কমেন্ট করতে পারেন অথবা মেইল এ যোগাযোগ করতে পারেন।
এই ফোনটি কেনার আগে অবশ্যই আবারও সবকিছু ঠিকঠাক করে পড়ে নেবেন। বাজারে গিয়ে নিজ হাতে ফোনটি নিয়ে দেখবেন আপনার পছন্দ হচ্ছে কিনা।
আপনার চাহিদা পূরণ করতে পারলে আপনি কিনতে পারেন। বাজারে আপনি আরো অনেক অপশন পাবেন তাই বুদ্ধিমত্তার সাথে ডিসিসন নিবেন বলে মনে করছি।
আরও ভালো ধারণার জন্য ভিডিও টি দেখতে পারেন উপরে দেওয়া আছে। এই রকমের আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের নিয়মিত ভিজিট করুন। আপনার মতামত জানাতে কমেন্ট করুন।